আমাদের সকলেরই আশেপাশে সমাজ নামক যে এক অদ্ভুত পরিধি আছে, তাতে ভুলভাল লোকের সংখ্যাটাই বোধয় বেশি। এই লোকজনরা তাদের নাকটিকে নিজেদের আয়ত্তে কখনোই রাখতে পারেন না। নিজেদের বাবা- মা অব্দি যে বিষয় কথা বলেন না, এই এনারা নিজেদের থেমে থাকার গন্ডী ভুলে,অবলীলায় নিজেদের দীর্ঘ প্রসারিত নাকটিকে সযত্নে ঢুকিয়ে দেন সেই সব বিষয়ে। এরা তো অসহ্য । তবে আমি নিজে আরো অসহ্য। হ্যাঁ, একদমই তাই ,অসহ্য অসহ্য এবং অসহ্য। কোনদিনই এই ভুলভাল লোকেদের ভুলভাল কথার বা প্রশ্নের একটা যোগ্য জবাব আমি দিয়ে উঠতে পারি না। কখনোই না, কোনোভাবেই না। মাথার মধ্যে একটা কড়মড়ে জবাব কীট কীট করে কিন্তু গলায় এসে তিনি রাস্তা হারিয়ে পুনরায় মস্তিষ্কে ফিরে যান। ফলত ভুলভাল কথার বিরক্তি, ভুলে ভরা বাণী যিনি শোনাচ্ছেন তাকে সহ্য করার বিরক্তি এবং সেই কথার একটি পাকাপোক্ত উত্তর না দিতে পারার বিরক্তিতে মাথা চিরবিড়িয়ে যায়। শুধু তাই নয়, আমি চোখে মুখে বা অভিব্যক্তিতেও সেই বিরক্তিটা প্রকাশ করে উঠতে পারি না। উল্টে একটা স্মিত হাসি হেসে তাদের পাস কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি। এবং তারা এই হাসির সদথর্ক মানে ধরে ভবিষ্যতে আবারও ভুলভাল কথা বলার সাহসটি পেয়ে যান। বিয়ের...
প্রতিদিনের একই ভাবে চলে চলা জীবনের, ছোট ছোট মুহূর্ত গুলোকে অক্ষরবন্দী করে এক চিলতে হাসির খোঁজেই এই ইচ্ছেলিখন।